আকন্দ গুণাবলী
আধুনিক যুগের ভেষজ চিকিৎসায় আকন্দ গাছেরও বিশেষ অবদানও রয়েছে -
আকন্দ মূল, পাতা, বাকল, ফুলের নির্যাস আপনাকে রাখবে সতেজ আর প্রাণবন্ত। নিচের যে কোন সমস্যা দেখা দিলেই বেছে নিতে পারেন এই আকন্দ।
১। পেটের আলসার জাতীয় কোন সমস্যা দেখা দিলে বেছে নিতে পারেন আকন্দ চিকিৎসা।
২। দাঁত ব্যথা বা দাঁতের মাড়ি ব্যথা হলে আকন্দ বেশ উপকারি বন্ধু হিসাবে কাজ করবে।
৩। স্থায়ী আমাশয় আকন্দ খেলে আপনি পাবেন শস্থি। এ ছাড়াও রয়েছে-
৪। ঠান্ডা এবং এজমা এমন সব রোগে আকন্দ আপনার জন্য হতে পারে উপশমের একটি উসিলা।
থানকুনির গুণাবলী
থানকুনির রয়েছে মহাগুণ -
১। থানকুনি পাতার রস ১ চামচ ও শিউলি পাতার রস ১ চামচ মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে জ্বর সারে।
২। অল্প পরিমান আম গাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা ১টি, র্কাঁচা হলুদের রস ও ৪ থেকে ৫টি থানকুনি গাছের শিকড়সহ, ভালো করে ধুয়ে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভালো হয়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশী কার্যকর।
৩। আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনি পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে গ্যাস্ট্রিক ভালো হয়।
৪। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস ও ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভালো হয়।
৫। অপুষ্টির অভাব ও ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে, পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫ থেকে ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়।
৬। ঠান্ডায় নাক বন্ধ হলে ও সর্দি হলে, থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
৭। থানকুনি গাছ মাথা ব্যথা, হজমের রোগ, বহুমূত্র, আলসার, কাশ-কফ ও স্থায়ী আমাশয় এর এক মহা ঔষধ
You must be logged in to post a comment.