শসা সবজি নয়। উদ্ভিদবিজ্ঞানের সঙ্গানুসারে এটা একটি ফল। কারণ ফুল থেকে হয় শসা যাতে থাকে বীজ। একই ভাবে অনেক সবজিই আসলে ফল, যেমন- শুঁটি, ক্যাপ্সিকাম, কুমড়া এমনকি টমেটো।
ফল খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো; শসাও তাই।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে দৈনিক খাদ্যতালিকায় শসা রাখার উপকারী দিকগুলো এখানে দেওয়া হল।
চুল ও নখের উন্নতি:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে শরীর সুস্থ থাকবে এবং এর প্রভাব দেখা যাবে চুল ও নখে।
মানসিক চাপ কমায়:
ভিটামিন বি ওয়ান, ভিটামিন বি ফাইভ এবং ভিটামিন বি সেভেন শসাতে পাওয়া যায়। যা উদ্বেগ ও চাপ কমাতে সাহায্য করে।
ত্বক কোমল ও উজ্জ্বল করে:
এর ঠাণ্ডা ও আর্দ্র রাখার উপাদান মলিন ও শুষ্ক ত্বক সতেজ করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন বি-নায়াসিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন সি এবং জিংক ত্বকের উজ্জ্বলতা রক্ষা করে। বিউটি ক্রিমের বদলে নিয়মিত শসা খাওয়া ত্বক উজ্জ্বল করতে সহায়ক।
আর্দ্রতা রক্ষা:
শসার ৯৫ শতাংশই পানি যা শরীর আর্দ্র রাখতে ও পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত পানি পানের কথা ভুলে গেলেও প্রতিদিন শসা খাওয়া হতে পারে উপকারী।
হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা:
শসাতে আছে ফসফরাস যা হরমোন নিয়ন্ত্রণকারী মূল পুষ্টি উপাদান। শসাতে প্রায় চার শতাংশ ফসফরাস থাকে যা প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রয়োজন। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিদিনের খাবার তালিকায় শসা রাখুন।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন _অন্যকে শেয়ার করে উৎসাহিত করুন। (খোদা হাফেজ)
You must be logged in to post a comment.